খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

সংখ্যা: ১৮০তম সংখ্যা | বিভাগ:

কাদিয়ানী রদ!

(ষষ্ঠ ভাগ)

(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়খ মুহম্মদ রুহুল আমীন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত “কাদিয়ানী রদ” কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খ-ে সমাপ্ত) আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করছি। যাতে কাদিয়ানীদের সম্পর্কে সঠিক ধারণাসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীদের ঈমান-আক্বীদার হিফাযত হয়। আল্লাহ্ পাক আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন (আমীন)। এক্ষেত্রে তাঁর কিতাব থেকে হুবহু উদ্ধৃত করা হলো, তবে তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষ্যণীয়)।

(ধারাবাহিক)

আরও তিনি ফওজোল-কবিরে ১১ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;

نیز  از ضلالت ایشاں یکے أ نست کہ جزم میکنند کہ حضرت عیسی علیہ السلام مقتول شدہ است فی الواقع در قصۂ عیسی علیہ السلام اشتبہاہی    ہے واقع شدہ برد رفع بر أسمان را قتل گمان کردند و کر کابران کابر غلط را روایت نمودن خداے تعالی در قرأن شریف ازالۂ شبهه فرمود کہ ما قتلوہ وما صلبوہ ولکن شبه لهم.

“আরও খ্রীষ্টানদিগের গোমরাহির মধ্যে একটা এই যে, তাহারা দৃঢ় বিশ্বাস করেন যে, হজরত ইছা আলাইহিস্ সালাম নিহত ইইয়াছেন। প্রকৃতপক্ষে ইছা আলাইহিস্ সালাম-এর ঘটনাতে সন্দেহ উপস্থিত হইয়াছিল, আছমানে উত্থিত করাকে হত্যা ধারণা করিয়াছিল, পুরুষ পরম্পরায় ভ্রাস্তিমূলক কথা রেওয়াএত করিয়াছেন। খোদাতায়ালা কোরআন শরিফে সন্দেহ ভঞ্জন করিয়াছেন, তাহারা তাঁহাকে হত্যা করেন নাই এবং শূলিকাষ্ঠে আকর্ষণ করেন নাই, কিন্তু তাহাদের জন্য অন্যের রূপ পরিবর্ত্তন করা হইয়াছিল।”

উপরোক্ত বিবরণে বুঝা যাইতেছে যে, কাদিয়ানি দলের মানিত সমস্ত মোজাদ্দেদ হজরত ইছা আলাইহিস্ সালাম-এর সশরীরে জীবিতাবস্থায় আছমানে উত্থিত হওয়ার এবং শেষ জামানায় তাঁহার আছমান হইতে দুনইয়ার আসার কথা স্বীকার করিয়াছেন, কাজেই মির্জা ছাহেবের এলহাম ও কাশ্ফ বাতীল, তিনি এই দাবিতে মিথ্যাবাদী। মির্জা ছাহেব ছুরা আল-এমরানের

انى متوفيك.

 এই শব্দের অর্থ “নিশ্চয় আমি তোমাকে মারিয়া ফেলিব।” প্রকাশ করিয়া হজরত ইছা আলাইহিস্ সালাম-এর মৃত্যুর দাবি করিয়াছেন, কিন্তু তাঁহার মানিত বড় মোজাদ্দেদ মোলহাম পীর মহউদ্দিন আরাবি নিজের তফছিরের ১/১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;Ñ

( انى متوفيك ) اى قابضك الى من بينهم.

“নিশ্চয়ই আমি তোমাকে তাহাদের মধ্যে হইতে নিজের দিকে উঠাইয়া লইব।”

তাঁহার মানিত মোজাদ্দেদ হজরত মাওলানা শাহ অলিউল্লাহ ছাহেব ফৎহোর-রহমানের ৬৫ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;Ñ

انى متوفيك ورافعك الى- ہر آینہ من برگیرندۂ توام یعنی ازیں جہاں وبود دارندۂ توام بسوی خود.

“নিশ্বয় আমি তোমাকে এই দুনইয়া হইতে উঠাইয়া লইব এবং তোমাকে নিজের দিকে আকর্ষণ করিব।”

তফছিরে-আব্বাছ, ১/১৭৭/১৭৮ পৃষ্ঠা;Ñ

ثم متو فيك قا بضك بعد النزول.

“তৎপর আমি তোমাকে নাজেল হওয়ার পরে কবজ করিয়া লইব।” (চলবে)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র ইসলামী শরীয়ত উনার হুকুম মোতাবেক খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির। যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত। (যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি) তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩দিন। এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

কাদিয়ানী রদ!

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”