খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র ইসলামী শরীয়ত উনার হুকুম মোতাবেক খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির। যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত। (যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি) তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩দিন। এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

সংখ্যা: ২৯৫তম সংখ্যা | বিভাগ:

(কাদিয়ানী রদ!)

(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়েখ মুহম্মদ রুহুল আমীন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত ‘কাদিয়ানী রদ’ কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খন্ডে সমাপ্ত)। আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ পত্রিকায় ইতিপূর্বে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করেছি। পাঠকদের অনুরোধে তা পুনরায় প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যাতে কাদিয়ানীসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের অনুসারীদের ঈমান আক্বীদার হিফাযত হয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন। আমীন!

যদিও তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষ্যণীয়।

মির্জা গোলাম প্রতিশ্রুত মাহদী

হতে পারে কিনা?

(পূর্ব প্রকাশিতের পর)

সে ১৩০৮ হিজরির মুদ্রিত এজালাতোল আওহামের ২৬৬ পৃষ্ঠায় লিখেছে-

لیکن محقق کے نزدیک مہدی کا انا کوئی یقینی امر  نھی ہے

“কিন্তু সূক্ষতত্ত্ববিদ বিদ্বানগণের মতে (ইমাম) মাহদী আলাইহিস সালাম উনার আগমন বিশ্বাসযোগ্য বিষয় নয়।”

সে আরও হকিকাতোল মাহদীর ২০ পৃষ্ঠায় লিখেছে-

ان الاحاديث التى جائت فى المهدى الغازي المحارب من نسل الفاطمة الزهراء (عليها السلام) كلها ضعيفة مجروحة بل اكثرها موضوءة ومن قسم الافتراء ولاجل ذالك تركها الامام البخاري والمسلم والامام الهمام صاحب الـموطا

“(হযরত) আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার বংশধর গাজি যোদ্ধা হযরত মাহদী আলাইহিস সালাম উনার সম্বন্ধে যে হাদীছ শরীফগুলি এসেছে, সমস্তই জইফ, দোষান্বিত বরং উহার অধিকাংশ জাল, অমূলক, এ হিসেবে হযরত ইমাম বুখারী, মুসলিম ও মাননীয় ইমাম মোয়াত্তা প্রণেতা উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফগুলো উল্লেখ করেননি।”

পাঠক, হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম উনার সংক্রান্ত পবিত্র হাদীছ শরীফগুলো জইফ কিংবা বাতিল নয়, গোলাম কাদিয়ানী বাতিল ধারণার বশবর্তী হয়ে এরূপ অন্যায় দাবি করেছে।

কাজি সওকালি তওজিহ কিতাবে লিখিয়াছেন-

وجميع ما سبقناه بالغ حد التواتر كما لا يـخفيى على من له فضل اطلاع فتقرر بجميع ما سبقناه فيى هذا الجواب ان الاحاديث الواردة فيى الـمهديى الـمنتظر متواترة

আমি যে সমস্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উল্লেখ করেছি, তা ‘তওয়াতোর’ এর দরজায় পৌঁছেছে, যে ব্যক্তি অধিক অবগত হয়েছেন, তার পক্ষে অস্পষ্ট থাকবেনা। এ জাওয়াবে যে সমস্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উল্লেখ করেছি, তাতে প্রমাণিত হলো যে, হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম সম্পর্কে যে পবিত্র হাদীছ শরীফগুলো এসেছে তা এত অধিক যে, সেগুলো মিথ্যা হওয়া অসম্ভব, তাকে ‘মুতাওয়াতির’ বলা হয়।” এই মুহাদ্দিছ প্রবর আল্লামা আবদুল হক দেহলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার আশয়াতুল লুময়াতের ৪/৩৪২ পৃষ্ঠায় ও হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মকতুবাত শরীফ ২য় খন্ডে (১৩২ পৃষ্ঠায়) উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফগুলোকে মুতাওয়াতির বলেছেন, আর মুতাওয়াতির হাদীছ শরীফ অকাট্য সত্য হয়ে থাকে।

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

কাদিয়ানী রদ!

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”