খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩৩

সংখ্যা: ১৮৩তম স | বিভাগ:

আর দ্বিতীয়ত: আল্লাহ পাক নিজেই বলেন,

ان الله وملئكته يصلون على النبى

“নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক এবং ফেরেশ্তারা আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর প্রতি ছলাত পাঠ করেন।”

এখন কত সংখ্যক, এর তাফসীরে কি বর্ণিত রয়েছে, কত সংখ্যক রয়েছে? অসংখ্য অনির্দিষ্ট অর্র্থাৎ আল্লাহ পাক অসীম, অসংখ্যবার আল্লাহ পাক রহমত বর্ষণ করতেই থাকেন। অর্থাৎ আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর সৃষ্টির শুরু থেকে সেই রহমত বর্ষণ শুরু হয়েছে এখন অনন্তকাল ধরে চলতে থাকবে, সেই রহমত বর্ষণ আর বন্ধ হবে না। মক্কা শরীফ-এ মাত্র একশত বিশটা রহমত বর্ষিত হয়ে থাকে। কিন্তু আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর প্রতি আল্লাহ পাক প্রতি সেকেন্ডেই কোটি কোটি রহমত বর্ষণ করে থাকেন। সুবহানাল্লাহ! সে জন্য খাছ ফতওয়া দেয়া হয়েছে মদীনা শরীফ-এর মর্যাদা মক্কা শরীফ-এর চাইতে লক্ষ  কোটিগুণ বেশি। সুবহানাল্লাহ!

এর কারণ হচ্ছে আল্লাহ পাক-এর হাবীব আখিরী নবী, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর অজুদ মুবারক সেখানে রয়েছেন সেজন্যই এই মর্যাদা। আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর জন্য যদি মদীনা শরীফ এত রহমত লাভ করতে পারে  আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে ধারণ করে, তাহলে আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে যারা তা’যীম-তাকরীম করবে তারা কতটা রহমত লাভ করবে, সেটা মানুষের জানা নেই।

ঠিক একইভাবে বলা হয়ে থাকে, আসমানের মর্যাদা বেশি না যমীনের মর্যাদা বেশি? আম ভাবে ফতওয়া হচ্ছে আসমানের মর্যাদা বেশি। কারণ, আসমানে কোন গুনাহ-খতা হয় না, সেখানে ফেরেশ্তারা থাকেন। যমীনে মানুষ গুনাহ-খতা করে। কিন্তু খাছ ফতওয়া হচ্ছে যমীনের মর্যাদা আসমানের চাইতে লক্ষ কোটি গুণ বেশি। কারণ, এখানে আল্লাহ পাক-এর হাবীব অবস্থান করতেছেন। সুবহানাল্লাহ!

কাজেই তাহলে দেখা যাচ্ছে, হাক্বীক্বত আল্লাহ পাক-এর কুল কায়িনাতের কোন মর্যাদা নেই, কোন ফযীলত নেই, কোন বুযুর্গী নেই, একমাত্র মর্যাদা, ইজ্জত-সম্মান, বুযুর্গী সমস্তকিছুর মালিক হচ্ছেন স্বয়ং আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কাজেই উনার সাথে যার যতটুকু তায়াল্লুক থাকবে সে ততটুকু ফযীলত লাভ করবে এর চাইতে বেশি নয়। যার যতটুকু তায়াল্লুক সে ততটুকু ফযীলত লাভ করবে। নবী-রসূলগণ বেশি ফযীলত লাভ করেছেন। কারণ উনাদের বেশি তায়াল্লুক রয়েছে। এরপর ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা সমস্ত উম্মতের চাইতে বেশি ফযীলত লাভ করেছেন। কারণ উনাদের সাথে আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর বেশি তায়াল্লুক রয়েছে, নিসবত রয়েছে। যার জন্য উনারা সবচাইতে বেশি সম্মানিত।

এরপর পর্যায়ক্রমে যে সমস্ত আওলিয়ায়ে কিরাম, ইমাম মুজতাহিদ যার সাথে আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর যতটুকু তায়াল্লুক থাকবে তিনি ততটুকু ইহকাল এবং পরকালে সম্মানিত হবেন। সুবহানাল্লাহ! হাক্বীক্বত কারো কোন সম্মান নেই, কারো কোন ইজ্জত নেই, কারো কোন ফযীলত নেই। একমাত্র ইজ্জত সম্মান এবং ফযীলতের মালিক হচ্ছেন আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কাজেই উনার সাথে তায়াল্লুক অনুযায়ী, নিসবত অনুযায়ী ইজ্জত সম্মান সমস্ত কায়িনাত লাভ করবে।

সেটা জিন হোক, ইনসান হোক, পশু-পাখি হোক, কীট-পতঙ্গ হোক, আসমান হোক, যমীন হোক যে কোন বাহনই হোক না কেন, যে কোন বিষয় হোক না কেন, যে কোন দ্রব্য সামগ্রী হোক না কেন, যে কোন সৃষ্টি জীব হোক না কেন সকলেই তার যতটুকু তায়াল্লুক সে অনুযায়ী সে মর্যাদা, সে ফযীলত লাভ করবে। এটাই যদি হয়ে থাকে তাহলে আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর অজুদ মুবারক-এর তা’যীম-তাকরীম যদি কেউ করে তাহলে সে কতটুকু মর্যাদা লাভ করবে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

এজন্য একটা ওয়াক্বিয়া বলা হয়, আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন মক্কা শরীফ বিজয় করলেন, মক্কা শরীফ বিজয় হলো, যুদ্ধ হলো, জিহাদ হলো, অনেক গনীমতের মাল লাভ করা হলো, অনেক গনীমত, অসংখ্য অগণিত, শত-শত হাজার-হাজার গরু, ছাগল, বক্রী-ভেড়া, উট, মেষ, দুম্বা, স্বর্ণ, মনি-মুক্তা অনেক গনীমত লাভ করা হলো। আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর কাছে। আল্লাহ পাক-এর হাবীব তো এগুলো সব বুঝিয়ে দিয়ে তিনি মদীনা শরীফ চলে আসবেন। এদিকে নানান দেশের প্রতিনিধি, তারা আসতে লাগল দেখা সাক্ষাত করার জন্য। এসে যার যা চাহিদা ছিলো তারা সেটা বলতে লাগল। কারো টাকা-পয়সার দরকার, গরু-ছাগল, বকরী-ভেড়া দরকার। অভাব-অনটন রয়েছে, অসুখ-বিসুখ, আপদণ্ডবিপদ মুছীবত রয়েছে। আল্লাহ পাক-এর হাবীব সবাইকে দুয়া করে দিচ্ছিলেন, যার যা চাহিদা রয়েছে সকলের সকল চাহিদা পুরা করে দিচ্ছিলেন। উট, গরু-ছাগল, বকরী-ভেড়া মেষ-দুম্বা, যা কিছু ছিল গনীমতের মাল যে যা চাচ্ছিলেন তাকে সেটাই আল্লাহ পাক-এর হাবীব দিয়ে দিচ্ছিলেন। দেখা গেল, অনেকে অনেক কিছু নিয়ে যাচ্ছে। এদিকে যাঁরা ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, যাঁরা আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর সাথে মদীনা শরীফ থেকে মক্কা শরীফ-এ এসেছেন তাঁরা ব্যাপারগুলো পর্যবেক্ষণ করছিলেন এবং দেখা-শুনা করছিলেন এবং খিদমতে নিয়োজিত ছিলেন। এ সমস্ত দেখে উনারা কোন খারাপ উদ্দেশ্যে নয়।

হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সবকিছু থেকে পবিত্র। উনাদের অন্তরগুলিও পবিত্র। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ সম্পর্কে যদি খারাপ খেয়াল কেউ করে তাহলে তার ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে।

উনারা শুধু ফিকির করেছিলেন, সকলে নন, কিছু কিছু ছাহাবী, ওনারা চিন্তা করছিলেন যে, গনীমতের এত মাল পাওয়া গেল, সবাইকে যদি সব দিয়ে দেয়া হয় তাহলে আমাদের জন্য হয়ত কিছু বাকি থাকবে না। এবং আল্লাহ পাক-এর হাবীব সবাইকে দিতেছিলেন। যে যা চাচ্ছিলেন সেটাই দিচ্ছিলেন। যখন এটা কেউ কেউ চিন্তা-ফিকির করেন, তাহলে আমাদের জন্য কি থাকবে? উনাদের এই ফিকিরটা আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর কান মুবারকে গিয়ে পৌঁছল। পৌঁছার পর আল্লাহ পাক-এর হাবীব বললেন, দেখ, সত্যি আমি তোমাদের সাথে এসেছি মদীনা শরীফ থেকে মক্কা শরীফে, আল্লাহ পাক কামিয়াবী দান করেছেন। অনেক গনীমত দিয়েছেন। যতটুকু দিয়েছেন তার থেকে বরকত বেশি দিয়েছেন। তার চেয়ে বরকত অনেক বেশি হয়েছে। এ অসংখ্য অগণিত গরু-ছাগল, বকরী-ভেড়া, উট, দুম্বা, স্বর্ণ-চান্দি, টাকা-পয়সা দীনার-দিরহাম দেয়া হচ্ছে তারপরেও মনে হচ্ছে সেটা শেষ হচ্ছে না। যতই দেয়া হচ্ছে ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রত্যেককে তার চাহিদার অতিরিক্ত দেয়া হচ্ছে। তখন আল্লাহ পাক-এর হাবীব বললেন, দেখ, আমি তাঁদেরকে গনীমতের মাল দিয়ে যাচ্ছি। প্রকৃতপক্ষে তাঁরা যারা এসেছেন দূর-দূরান্ত থেকে আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর ছোহবত ইখতিয়ার করার জন্য। আল্লাহ পাক- এর হাবীব থেকে নিদর্শন লাভ করার জন্য তাঁরা গনীমতের মালগুলো গ্রহণ করতেছেন।

তখন আল্লাহ পাক-এর হাবীব বললেন, দেখ, তোমরা যে চিন্তা করেছ, আমি সব দিয়ে দিচ্ছি তাহলে তোমাদের জন্য কি থাকবে? হাক্বীক্বত এই সমস্ত যারা দূর থেকে এসেছেন, যে সমস্ত লোকজন, তাদেরকে আমি মাল দিচ্ছি তোমরা কি জিনিসটা ফিকির করেছ? আমি তো সবকিছু দিয়ে স্বয়ং আমি নিজেই তোমাদের সাথে মদীনা শরীফ চলে যাব। সুবহানাল্লাহ! তোমরা কোনটা পছন্দ কর,  তোমরা মাল-সামানা নিবে অথবা আমার সাথে তোমরা যাবে, কোনটা তোমরা পছন্দ কর? উনারা যে দূর-দূরান্ত থেকে এসেছেন উনারা আমাকে পাবেন না। আমার স্পর্শ করা জিনিস অথবা আমার তরফ থেকে কিছু নিয়ামত উনারা লাভ করতেছেন। এটা নিয়ে উনারা সন্তুষ্ট থাকবেন। আর স্বয়ং আমিই তো তোমাদের সাথে যাব। তাহলে তোমাদের গনীমতের মালের কি প্রয়োজন রয়েছে? যখন আল্লাহ পাক-এর হাবীব আখিরী নবী হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ কথা বললেন, যাঁরা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম একথা আলোচনা করছিলেন উনাদের উদ্দেশ্য খারাপ নয়। উনাদের অন্তরে কোন চু-চেরা কিল-কাল ছিল না উনারা নিয়ামতের জন্যই সেটা বলেছিলেন। তখন আল্লাহ পাক-এর হাবীব বললেন, “দেখ, তারাতো আমাকে পাবে না, তোমরা তো আমাকে পাবে। আমার কাছ থেকে কিছু নিতে পারবে তোমরা। তাহলে তারা মাল নিবে, তোমরা আমাকে নিবে এতে কি তোমরা সন্তুষ্ট নও?” কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, আল্লাহ পাক-এর হাবীব আখিরী নবী হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন এ কথাগুলো বললেন, সেটা শুনে যে সমস্ত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর সাথে মদীনা শরীফ থেকে এসেছিলেন তাঁরা সকলেই ইস্তিগ্ফার-তওবাহ করলেন, কান্না-কাটি করলেন, রোনাজারি করলেন, এবং উনারা বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! প্রকৃতপক্ষে তো আমরা মাল তলব করিনি। আমরাও বরকতের জন্য, নিয়ামতের জন্যই চেয়েছিলাম। আপনি যেহেতু আমাদের সঙ্গে থাকবেন সেহেতু এগুলো আমাদের প্রয়োজন নেই, আপনি সব দিয়ে দেন। কারণ আমরা পরবর্তী সময়ও আপনার কাছ থেকে কিছু নিয়ামত লাভ করতে পারব। আপনার স্পর্শকৃত দ্রব্যসামগ্রী অথবা আপনার ছোহবত ইখতিয়ার করা, আমাদের পক্ষে সেটা সম্ভব হবে। কাজেই আপনি সমস্ত গনীমতের মাল বণ্টন করে দিতে পারেন এতে আমাদের কোন প্রকার চু-চেরা কিল-কাল নেই। উনারা ইস্তিগফার করলেন, কান্নাকাটি করলেন।

এই যে ব্যাপারটা, এখানে ফিকিরের বিষয়। নিয়ামত আর ছাহিবে নিয়ামত। আল্লাহ পাক-এর হাবীব উনি সমস্ত নিয়ামত, গনীমতের মাল দিয়ে দিলেন। উনি স্বয়ং রয়ে গেলেন। এখন গনীমতের মালের এতো মর্যাদা রয়েছে সেটা স্পর্শের কারণে সেটা লাভ করার জন্য সকলেই ব্যাকুল। তাহলে আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর যে অজুদ মুবারক রয়েছে, আল্লাহ পাক-এর হাবীব যে রয়েছেন স্বয়ং উনার মুহব্বত, উনার মা’রিফাত, উনার তাওয়াজ্জুহ, যিয়ারত উনার ছোহবত, তায়াল্লুক সেটা কত মর্যাদাসম্পন্ন? উনাকে তা’যীম-তাকরীম করলে তাহলে কতটুকু ফযীলত লাভ করা যাবে? এটাতো ফিকিরের বিষয়। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৮

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৯

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আল মালিক, আল মাখদূম, কুতুবুল আলম, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াত, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, ইমামুল আইম্মাহ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াজ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (২৫)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩০

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইউস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩১