খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩২

সংখ্যা: ১৮২তম সংখ্যা | বিভাগ:

মানুষ আল্লাহ পাক-এর ওলী হয় কি করে? মানুষ আল্লাহ পাক-এর ওলী হয় আল্লাহ পাক-এর মুহব্বত, মা’রিফাত হাছিল করে। আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর ওসীলায় সেটা হয়ে থাকে। আর্থাৎ আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর তা’যীম-তাকরীমের কারণেই। যে যতটুকু আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে তা’যীম-তাকরীম করবে, ঠিক সে ততটুকু ফযীলত লাভ করবে, ততটুকু সে বুযূর্গ হবে, আল্লাহ পাক-এর ওলী হবে। আর আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর সাথে যার তায়াল্লুক নেই, নিসবত নেই সে কস্মিনকালেও বুযূর্গ, আল্লাহ পাক-এর ওলী হওয়া তো দূরের কথা সে ঈমানদারও হতে পারবে না।

কাজেই, আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর সাথে যার যত তায়াল্লুক-নিসবত তার জন্য তত ফযীলত রয়েছে।

আল্লাহ পাক নিজেই বলেছেন-

فاذكرونى اذكركم.

“আমাকে স্মরণ করো, আমি তোমাদেরকে স্মরণ করবো।”

আল্লাহ পাককে স্মরণ করলে আল্লাহ পাক স্মরণ করেন। আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে স্মরণ করলেও আল্লাহ পাক স্মরণ করেন। এখানে আল্লাহ পাক বলেছেন, আমাকে স্মরণ করো, আমি তোমাদেরকে স্মরণ করবো। হ্যাঁ ঠিকই আছে। আবার আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে স্মরণ করলেও আল্লাহ পাক কিন্তু স্মরণ করেন। সেটা হাদীছ শরীফে রয়েছে, কুরআন শরীফেও রয়েছে।

কুরআন শরীফে আল্লাহ পাক বলেন, আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর ফযীলত সম্পর্কে-

ان الله  وملئكته  يصلون على النبى.

“নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক এবং ফেরেশ্তারা আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর প্রতি ছলাত পাঠ করেন। হে ঈমানদাররা! তোমরাও ছলাত এবং সালাম পাঠ করার মতো পাঠ করো।”

এখন আল্লাহ পাককে স্মরণ করলে আল্লাহ পাক স্মরণ করেন, আল্লাহ পাক-এর হাবীবকেও স্মরণ করলে আল্লাহ পাক স্মরণ করেন।

যেটা হাদীছ শরীফে রয়েছে-

من صلى على صلوة  واحدة  صلى الله  عليه  عشر صلوات .

“আল্লাহ পাক-এর হাবীব বলেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর প্রতি একবার মাত্র ছলাত পাঠ করবে, দুরূদ শরীফ পাঠ করবে আল্লাহ পাক তার প্রতি দশটা রহমত বর্ষণ করেন।” সুবহানাল্লাহ!

অর্থাৎ খুব ফিকির এবং চিন্তার বিষয়, আল্লাহ পাককে স্মরণ করলে আল্লাহ পাক বান্দাকে স্মরণ করেন। এটা বুখারী শরীফে রয়েছে।

 আল্লাহ পাক বলেন, বান্দাদের সম্পর্কে-

فان ذكرنى فى نفسه ذكرته فى نفسى وان ذكرنى فى ملا ذكرته فى ملا خير منهم.

‘আল্লাহ পাক বলেন, বান্দারা যখন আল্লাহ পাককে স্মরণ করে একা একা, আল্লাহ পাক তখন কিভাবে তাকে স্মরণ করেন, আল্লাহ পাকও তাকে একা একা স্মরণ করেন

وان ذكرنى فى ملا

“যখন সে কোন মজলিসের মধ্যে আল্লাহ পাককে স্মরণ করে, আল্লাহ পাক তাকে তার চেয়ে উত্তম মজলিস ফেরেশ্তাদের মজলিসে স্মরণ করেন।” সুবহানাল্লাহ্!

আর আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর ব্যাপারে কি বলা হয়েছে? যে ব্যক্তি একবার আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে স্মরণ করবে আল্লাহ পাক তাকে দশবার স্মরণ করবেন। সুবহানাল্লাহ। শুধু দশবার নয় আরো বেশি বর্ণিত রয়েছে। সেটা হচ্ছে, দশবার স্মরণ করবেন দশটা রহমত তার প্রতি  বর্ষণ করে। সুবহানাল্লাহ। আরো দশবার স্বরণ করবেন তার দশটা গুনাহ মাফ করে। সুবহানাল্লাহ। আরো দশবার স্মরণ করবেন তার দশটা মর্যাদা বৃদ্ধি করে দিয়ে। সুবহানাল্লাহ।

তাহলে আমরা দেখতে পাচ্ছি আল্লাহ পাক যে ইরশাদ করেন, কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ হয়েছে, আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, আল্লাহ পাককে স্মরণ করলে আল্লাহ পাক তাকে স্মরণ করেন।

এখন আল্লাহ পাককে স্মরণ করলে আল্লাহ পাক তাকে স্মরণ করেন একবার একবার, দু’বার দু’বার। কিন্তু আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে যখন কোন বান্দা স্মরণ করে তখন কমপক্ষে আল্লাহ পাক সেই বান্দাটাকে কমছে কম দশবার স্মরণ করেন, দশটা রহমত বর্ষণ করে দেন। সুবহানাল্লাহ। আরো অধিক হলে বিশবার, ত্রিশ বার, আরো অনেক বার আল্লাহ পাক স্মরণ করেন। দশটা গুনাহ-খতা মাফ করেন, দশটা মর্যাদা বৃদ্ধি করেন, দশটা রহমত বর্ষণ করেন। সুবহানাল্লাহ।

তাহলে আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর স্মরণকে আল্লাহ পাক প্রাধান্য দিয়েছেন। আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে স্মরণ করলে আল্লাহ পাক সেই বান্দাকে স্মরণ করেন। এতটুকু ফযীলত তাকে, বান্দাকে দেয়া হয়েছে। আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর অজূদ মুবারকের সম্মানার্থে, ছিফত মুবারকের সম্মানার্থে, জাত মুবারকের সম্মানার্থে এতটুকু ফযীলত বান্দা পেয়ে যায়। আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে স্মরণ করলে আল্লাহ পাকও তাকে স্মরণ করেন এবং আল্লাহ পাক-এর হাবীবও তাকে স্মরণ করেন। এবং এই ছলাত ও সালামগুলো আল্লাহ পাক-এর হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর খিদমতে পেশ করা হয়, যার ফলশ্রুতিতে আল্লাহ পাক-এর হাবীবও তাকে স্মরণ করেন। সে আল্লাহ পাক-এর খাছ বান্দা, আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর খাছ উম্মতের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ। আল্লাহ পাক বলেন,

“নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক এবং তাঁর ফেরেশ্তারা ছলাত-সালাম পাঠ করেন”।

 এ পরিপ্রেক্ষিতে বলা হয়েছে- আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর যে মর্যাদা যেটা ফতওয়ার কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, মক্কা শরীফ-এর মর্যাদা বেশি, না মদীনা শরীফ-এর মর্যাদা বেশি? একটা আম ফতওয়া এবং একটা খাছ ফতওয়া। দু’টা রয়েছে। এটা মনে রাখবেন। প্রত্যেক ক্ষেত্রেই ফতওয়া  দুই প্রকার। একটা ফতওয়ায়ে আম আর একটা হচ্ছে ফতওয়ায়ে খাছ। আম হচ্ছে সর্বসাধারণের জন্য, আর খাছ হচ্ছে বিশেষ ব্যক্তিদের জন্য। একটা উদাহরণ দিলে বুঝতে পারবেন। সেটা হচ্ছে, যেমন-

হযরত ইমাম আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ফতওয়া হচ্ছে, রাস্তার মধ্যে যে পানি-কাদা রয়েছে, চলাচল করার সময় এই পানি-কাঁদা, মাটি এগুলো যদি কারো কাপড়-চোপড়ে লেগে যায় সেটাসহ নামায পড়া জায়িয রয়েছে। সেটাকে আমভাবে পাক হুকুম দেয়া হয়েছে। এটা হচ্ছে হযরত ইমাম আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি-এর ফতওয়া।

একদিন কোন কারণে পথ চলার ফলে উনার শরীর মুবারকে, অর্থাৎ হযরত ইমাম আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি-এর কাপড় মুবারকে কিছু রাস্তার কাদা লেগে গেল। নামাযের ওয়াক্ত হয়ে গেল। তিনি উনার এক ছাত্রকে বললেন, যে মুরীদ এবং ছাত্র কিছু পানি নিয়ে আস। পানি আনা হলো। তিনি কাপড়টাকে ধুইলেন, ধুয়ে তারপর নামায পড়লেন। নামাযের শেষে উনার সেই ছাত্র এবং মুরীদ বললো, হে আল্লাহ পাক-এর ওলী হে ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি! আপনিতো ফতওয়া দিয়েছেন, রাস্তার কাদা মাটিগুলো পাক, এটাসহ নামায পড়লে নামায হয়ে যাবে। তাহলে আজকে আপনি কেন সেই মাটিগুলো পানি দিয়ে ধুয়ে তারপর নামায পড়লেন? তিনি বললেন, বাবা! মাসয়ালা রয়েছে ঠিকই, একটা হচ্ছে আম। আর একটা হচ্ছে খাছ। ফতওয়া হচ্ছে, এটা নিয়ে নামায পড়লে নামায হয়ে যাবে। তবে খাছ ফতওয়া যেটা, তাক্বওয়া হচ্ছে, এটা ধুয়ে নিলেই ভালো। সেজন্য আমি ধুয়ে নিয়েছি।

কাজেই, ফতওয়া আম রয়েছে এবং খাছ রয়েছে। আম ফতওয়া হচ্ছে, অর্থাৎ আমভাবে মক্কা শরীফ-এর মর্যাদা অনেক বেশি। কেন? হাদীছ শরীফে রয়েছে, সেখানে অর্থাৎ কা’বা শরীফে  একশত বিশটা রহমত বর্ষিত হয়ে থাকে প্রতিদিন ।

ستون للطائفين اربعون للمصلين عشرون للناظرين.

একশত বিশটা রহমত বর্ষিত হয়ে থাকে কা’বা শরীফের উপরে। ষাটটা হচ্ছে যারা তাওয়াফকারী তাদের জন্য, চল্লিশটা হচ্ছে যারা মুছল্লী যারা সেখানে নামায পড়ে থাকে। আর বিশটা হচ্ছে যারা যিয়ারত করে থাকে, কা’বা শরীফ দর্শন করে থাকে।

এই একশত  বিশটা রহমত সেখানে বর্ষিত হয়ে থাকে। সে জন্য আমভাবে বলা হয়েছে, মক্কা শরীফ-এর মর্যাদা মদীনা শরীফ-এর চাইতে বেশি। কিন্তু খাছ যে ফতওয়া সেটা হচ্ছে, মক্কা শরীফ-এর চেয়ে মদীনা শরীফ-এর মর্যাদা বেশী অর্থাৎ, মদীনা শরীফ-এর মর্যাদা মক্কা শরীফ-এর চাইতে লক্ষ কোটি গুণ বেশি। সুবহানাল্লাহ। কেন?

আল্লাহ পাক বলেছেন, এক নম্বর হচ্ছে-

وما ارسلناك الا رحمة للعالمين

কুরআন শরীফে রয়েছে। আল্লাহ পাক বলেন, “আমার হাবীবকে আমি সমস্ত আলমের জন্য রহমত স্বরূপ পাঠিয়েছে।”

সেটা মক্কা শরীফ-এর জন্য, আসমান-যমীন, আরশ-কুরসী, লওহ-কলম সকলের জন্যই রহমত স্বরূপ পাঠিয়েছি। তিনি রয়েছেন মদীনা শরীফ-এর মধ্যে। সুবহানাল্লাহ! (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৮

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৯

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আল মালিক, আল মাখদূম, কুতুবুল আলম, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াত, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, ইমামুল আইম্মাহ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াজ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (২৫)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩০

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইউস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩১