খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৮

সংখ্যা: ১৭৮তম সংখ্যা | বিভাগ:

এ প্রসঙ্গে বর্ণিত রয়েছে, আবু জাহিলের ছেলে- যে আবূ জাহিল কাট্টা কাফির, চির জাহান্নামী। যিনি পরবর্তীতে ঈমান এনেছেন হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ঈমানদার হলেন কি করে? আবূ জাহিল, আবূ লাহাব, ওতবা, শাইবা, তারা একটা আইন করল, কুরাইশদের মধ্যে যে কোন ব্যক্তি যদি আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে তা’যীম-তাকরীম করে উনার‎ সাথে মুছাফাহা-মুয়ানাকা কেউ করে তাহলে তার একমাত্র শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদ-। এটা তারা আইন করল। এই আইন করার পর এভাবেই চলতে থাকল।

হঠাৎ একদিন হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি তখনও ঈমান আনেননি, মুসলমান হননি। তিনি আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সামনে পরে গেলেন কোন এক রাস্তায়। সামনে পরে গিয়ে তিনি আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে খুব তা’যীম-তাকরীম করলেন, মুছাফাহা-মুয়ানাকা করলেন। আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর সম্মানার্থে তিনি অনেক কাকুতি মিনতি করলেন। যখন হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এ কাজ করলেন, দূর থেকে যারা কুরাইশ কাফির ছিল তারা ব্যাপারটা দেখে ফেলল।

তারা যখন দেখে ফেলল, দেখে ফেলার পর তারা পরস্পর আলোচনা করল যে, হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি তো আবূ জাহিলের ছেলে, তাদের নেতার ছেলে। তারা আলোচনা করল, ব্যাপারটা কি হল? যখন হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তাদের কাছে আসলেন। তারা বলল, হে হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! আপনারা অর্থাৎ আপনার পিতা এবং অন্যান্য যারা সমাজের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি রয়েছে তারাই আইন করে থাকে, আবার তারাই অর্থাৎ আপনারাই ভঙ্গ করে থাকেন। যে আইন করা হলো, কোন ব্যক্তি যদি আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে, তা’যীম-তাকরীম করে তাহলে তার একমাত্র শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদ-। আপনি তো সেটা করেছেন। এখন আপনি আবূ জাহিলের ছেলে, এখন আপনার কি ফায়ছালা হবে? হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বললেন, ঠিক আছে, তোমাদের যে আইন করা হয়েছে মৃত্যুদ-, তাহলে সেটা আমাকে দিতে পার, কোন অসুবিধা নেই। যেহেতু আইন ভঙ্গ করা হয়েছে, তাহলে আইন ভঙ্গ করার যে শাস্তি সেটা দিতে পার তোমরা। তারা সেটা আলোচনা করল। যেহেতু হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তাদের অর্থাৎ কুরাইশদের আইন ভঙ্গ করেছেন, উনার শাস্তি হচ্ছে একমাত্র মৃত্যুদণ্ড

এখন সেই মৃত্যুদণ্ড কিভাবে দেয়া যেতে পারে? তাঁকে সরাসরি কতল না করে তারা বলল যে, নতুন পদ্ধতিতে আপনাকে শাস্তি দেয়া হবে। সেটা কি? তারা সকলে মিলে পরামর্শ করল যে, হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু-এর হাত-পা বেঁধে শক্ত করে উঁচু পাহাড় থেকে মাটিতে নিক্ষেপ করা হবে বা ছেড়ে দেয়া হবে। তিনি নিচে পড়ে হাড়গোড় ভেঙ্গে মারা যাবেন। সেটা সিদ্ধান্ত নেয়া হল। সেই সিদ্ধান্ত মুতাবিক তাই করা হলো। হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু-এর হাত-পা বেঁধে শক্ত করে উচু পাহাড় থেকে নিচে ফেলে দেয়া হলো। কিন্তু আল্লাহ পাক-এর কুদরত বুঝা মুশকিল।

فعل الحكيم لا يخلو عن الحكمة

æআল্লাহ পাক-এর কোন কাজ হিকমত থেকে খালি নয়।”

দেখা গেল, হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উপর থেকে ঠিকই পড়তেছিলেন। যখন মাটির কাছাকাছি এসে গেলেন মনে হলো, উনাকে কেউ আস্তে করে মাটিতে বসিয়ে দিলেন। সুবহানাল্লাহ। যার কারণে উনার কিছুই হলো না, তিনি সুস্থ শরীরে থাকলেন, বহাল তবীয়তে বসে রইলেন। কুরাইশরা দৌড়ে আসল। তারা তো মনে করেছিল যে, তিনি হাড়গোড় ভেঙে মাথা ফেটে একাকার হয়ে ইন্তিকাল করবেন। কিন্তু দেখা গেল বিপরীত, তিনি বহাল তবীয়তে সুস্থ শরীরে বসে রয়েছেন। তারা দেখে তায়াজ্জুব হলো যে, ব্যাপারটা কি হল! তাহলে আরো নতুন পদ্ধতিতে আপনাকে শাস্তি দেয়ার প্রয়োজন রয়েছে। কি নতুন পদ্ধতি অবলম্বন করা হবে? সকলে মিলে চিন্তা-ফিকির করে বলল যে, এক কাজ করা যেতে পারে, উনাকে গভীর জঙ্গলে ফেলে দেয়া যেতে পারে বা ফেলে আসা যেতে পারে। হাত-পা বেঁধে, সেখানে বাঘ, ভল্লুক, সিংহ যা রয়েছে হিংস্র প্রাণী তারা উনাকে খেয়ে ফেলবে। সেটা তারা চিন্তা-ভাবনা করে সিদ্ধান্ত নিয়ে তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হাত-পা বেঁধে হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুকে গভীর জঙ্গলে ফেলে আসল। কিন্তু দেখা গেল, কিছুক্ষণ পর সেই জঙ্গলের হিংস্র প্রাণীগুলো উনার‎ বাঁধন কেটে তারা স্বয়ং নিজেরা মিলে উনাকে‎ মাথায় করে তা’যীম-তাকরীমের সহিত জঙ্গলের কিনারে রেখে তারা চলে গেল। সুবহানাল্লাহ। এটা দেখে কুরাইশ কাফিররা দৌড়ে আসল, ব্যাপারটা কি হল? জঙ্গলের প্রাণী উনাকে‎ খেল না কেন? তারা তায়াজ্জুব হলো, আশ্চর্য হলো। তারা বলল, তাহলে উনাকে‎ আরো নতুন পদ্ধতিতে শাস্তি দেয়া যেতে পারে। তখন সকলে মিলে সিদ্ধান্ত নিল, উনার‎ হাত-পা বেঁধে গভীর সমুদ্রে ফেলে দেয়া হবে। সেখানে পানিতে তিনি হাবুডুবু খেয়ে মারা যাবেন।

আর সেই পানির নিচে যে হিংস্র প্রাণী রয়েছে সেগুলো উনাকে‎ খেয়ে ফেলবে। তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাই করা হলো, গভীর সমুদ্রে ফেলা হলো। এখানেও আল্লাহ পাক-এর কুদরত বুঝা মুশকিল। দেখা গেল, সত্যিই সেই পানির প্রাণীগুলো উনাকে‎ উনার‎ বাঁধন কেটে তা’যীম-তাকরীমের সহিত মাথায় করে সেই সমুদ্রের কিনারায় রেখে তারা চলে গেল। সুবহানাল্লাহ।

একে একে তিনটা ঘটনা ঘটে গেল। কুরাইশরা তায়াজ্জুব হয়ে গেল, ব্যাপারটা কি? যেখানে উপর থেকে মানুষ নিচে পড়লে, অল্প নিচে পড়লেই মারা যায়, হাত-পা ভেঙ্গে যায়, উনার‎ কিছুই হল না। বনের হিংস্র প্রাণীগুলো উনাকে খেল না। পানিতে তিনি ডুবে মারা গেলেন না অথবা পানির হিংস্র প্রাণীগুলো উনাকে‎ খেলো না। তার কি কারণ? তারা তখন জিজ্ঞেস করল, হে হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! এর পিছনে কি কারণ রয়েছে? আপনাকে আমরা এতভাবে শাস্তি দেয়ার চেষ্টা করলাম, কোনভাবে তা কার্যকরী হল না। তিনি বললেন- দেখ, তোমরা ব্যাপারটা বুঝতে পারনি। আমি তো আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সাথে মুয়ানাকা করেছিলাম, মুছাফাহা করেছিলাম, উনার‎ কাছে আমি কাকুতি-মিনতি, ওজরখায়ী করেছিলাম। উনাকে‎ আমার পক্ষে যত সম্ভব তা’যীম-তাকরীম করা আমি সেটা করেছিলাম, এতটুকুই। এর চাইতে বেশি কিছু নয়। কিন্তু তোমরা যখন পাহাড় থেকে আমাকে নিচে নিক্ষেপ করলে হাত-পা বেঁধে, আমি অবশ্যই সেখানে পড়ে মারা যেতাম। কিন্তু দেখা গেল, একদল ফেরেশ্তা আমাকে ঘেরাও করে ধরল। সুবহানাল্লাহ। আমাকে ঘেরাও করে ধরে তারা ছলাত ও সালাম পাঠ করতে লাগল। সুবহানাল্লাহ। এবং বলতে লাগল, হে হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু আপনি চিন্তিত হবেন না। আপনার শরীর থেকে আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ঘ্রান মুবারক আসতেছে। কাজেই আপনাকে তা’যীম-তাকরীম করা, সম্মান করা আমাদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হয়ে গেছে। আল্লাহ পাক নির্দেশ দিয়েছেন, আপনাকে তা’যীম তাকরীম করে, সম্মানের সহিত যেন আমরা মাটিতে রেখে দেই এবং সেটাই উনার‎া রেখে দিয়েছেন।

যার কারণে হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বললেন, আমার শরীরে কোন ক্ষতি হয়নি। ফেরেশ্তারা তা’যীম এবং তাকরীমের সহিত আমাকে ধরে ছলাত এবং সালাম পাঠ করা অবস্থায় নিচে রেখে গেছেন। দুই নম্বর: তোমরা যখন আমাকে সেই জঙ্গলে ফেলে আসলে, হিংস্র প্রাণীগুলো আমাকে খেয়ে ফেলত সত্যিই। কিন্তু যখন আমাকে ফেলে আসলে হাত-পা বেঁধে, আমি দেখতে পেলাম, কিছুক্ষণের মধ্যে সমস্ত হিংস্র প্রাণীগুলো আমার চারদিকে ঘিরে তারা ছলাত এবং সালাম পাঠ করতে লাগল। সুবহানাল্লাহ। এবং আল্লাহ পাক তাদের যবান খুলে দিলেন, তারা বলতে লাগল, হে হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! আপনি ভয় পাবেন না, চিন্তিত হবেন না। আপনাকে আমরা কোন ক্ষতি করব না, কারণ আপনার শরীর থেকে যিনি আখিরী নবী, যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন নবীদের নবী, রসূলদের রসূল, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- উনার ঘ্রাণ মুবারক আসতেছে। কাজেই আমাদের  প্রতি নির্দেশ হয়েছে আপনাকে তা’যীম-তাকরীম করা, সম্মান-ইজ্জত করা। এটা বলে, তারা ছলাত-সালাম পাঠ করতে করতে উনাকে‎ ঘেরাও করে উনার‎ বাঁধনগুলো কেটে সকলেই উনাকে‎ মাথায় করে জঙ্গলের কিনারে রেখে গেল।

হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বললেন, যেহেতু তারা আমাকে তা’যীম-তাকরীম করেছে, ইজ্জত-সম্মান করেছে এবং আমাকে ঘেরাও করে ছলাত ও সালাম পাঠ করতে করতে তারা আমাকে জঙ্গলের কিনারায় রেখে গেছে। কাজেই তারা আমার কোন ক্ষতি করেনি একমাত্র আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সাথে যে আমি মুছাফাহা করেছি, মুয়ানাকা করেছি সে কারণে উনার শরীর মুবারক থেকে আমার শরীরে যে ঘ্রান মুবারক এসেছে সেই ঘ্রানের কারণে তারা আমাকে ইজ্জত-সম্মান করেছে। সুবহানাল্লাহ। এরপর বললেন যে, তোমরা আমাকে তৃতীয়তঃ যখন পানিতে ফেলে দিলে, পানির হিংস্র প্রাণীগুলো আমাকে খেয়ে ফেলত সত্যিই এবং  আমি ডুবে মারা যেতাম। কিন্তু আমাকে ফেলামাত্রই কিছু প্রাণী এসে মাথায় করে রাখল আমাকে, যাতে আমি পানিতে ডুবে না যাই। অনেক প্রাণী জমে গেল, তারা আমাকে ঘেরাও করে ছলাত এবং সালাম পাঠ করতে লাগল সুবহানাল্লাহ। তাদের যবান আল্লাহ পাক খুলে দিলেন। বলতে লাগল, হে হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! আপনি চিন্তিত হবেন না, আপনাকে তা’যীম-তাকরীম করা ইজ্জত-সম্মান করা আমাদের জন্য ফরয-ওয়াজিব করা হয়েছে, আদেশ-নির্দেশ দেয়া হয়েছে যেহেতু আপনি আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে তা’যীম-তাকরীম করেছেন, মুছাফাহা-মুয়ানাকা করেছেন। উনার‎ শরীর মুবারকের ঘ্রান আপনার শরীর মুবারকে এসেছে। কাজেই এই কারণে আপনাকে তা’যীম-তাকরীম করার জন্য আমাদেরকে আদেশ করা হয়েছে, ফরয-ওয়াজিব করে দেয়া হয়েছে। এটা বলে তারা বাঁধন কেটে তা’যীম-তাকরীমের সহিত ছলাত এবং সালাম পাঠ করতে করতে পানির মধ্য থেকে উনাকে‎ কিনারে এনে পাড়ে রেখে তারা চলে গেছে। সুবহানাল্লাহ। যার জন্য উনার‎ কোন ক্ষতি হয়নি।

এখন এখানে চিন্তা এবং ফিকিরের বিষয়, হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি কাফির অবস্থায় আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে তা’যীম-তাকরীম করেছেন। যার ফলশ্রুতিতে সমস্ত কায়িনাত উনাকে‎ সম্মান করেছে, ইজ্জত করেছে এবং শেষ পর্যন্ত আল্লাহ পাক উনাকে‎ এই তা’যীমের কারণে, তাকরীমের কারণে ঈমান দিয়েছেন, তিনি বিশিষ্ট ছাহাবী-এর মার্যাদা লাভ করেছেন । সুবহানাল্লাহ। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৯

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আল মালিক, আল মাখদূম, কুতুবুল আলম, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াত, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, ইমামুল আইম্মাহ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াজ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (২৫)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩০

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইউস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩১

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩২