মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ, মহাসম্মানিত ইজমা শরীফ এবং মহাসম্মানিত ক্বিয়াস শরীফ উনাদের আলোকে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক যারা ভাঙবে, ভাঙ্গার কাজে সাহায্য-সহযোগিতা করবে বা সমর্থন করবে তাদের প্রত্যেকের শরঈ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড ও তৎসংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ফতওয়া- (পর্ব-৩১)

সংখ্যা: ২৯৫তম সংখ্যা | বিভাগ:

(৩৬তম ফতওয়া হিসেবে)

“মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ, মহাসম্মানিত ইজমা শরীফ এবং মহাসম্মানিত ক্বিয়াস শরীফ উনাদের আলোকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক যারা ভাঙবে, ভাঙ্গার কাজে সাহায্য-সহযোগিতা করবে বা সমর্থন করবে তাদের প্রত্যেকের শরঈ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড ও তৎসংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ফতওয়া” পেশ করতে পারায় মহান আল্লাহ পাক উনার, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খেদমত মুবারক-এ বেশুমার শুকরিয়া আদায় করছি। সুবহানাল্লাহ!

মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কতিপয় সুওয়াল-জাওয়াব

(পূর্বপ্রকাশিতের পর)

সুওয়াল-৩

অনেক এলাকায় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক স্থানান্তরের জন্য বছরের পর বছর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক উনার মধ্যে সম্মানিত ছলাত আদায় করা বন্ধ আছে, সম্মানিত ও পবিত্র শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে এর ফায়সালা কি?

জাওয়াব: সম্মানিত ও পবিত্র শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক স্থানান্তর করা জায়েয নেই। অর্থাৎ দুনিয়াবী কোনো উদ্দেশ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক স্থানান্তর করা সম্পূর্ণরূপে হারাম-নাজায়েয এবং কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। যদি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শরীয়ত উনার কোনো কারণে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক স্থানান্তরিত করতে হয়, তাহলে পূর্বে যেই জায়গায় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক ছিলো, সেই জায়গা দুনিয়াবী কোনো ফায়দা হাছিলের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা জায়েয নেই; বরং কাট্টা হারাম ও কুফরী।

উল্লেখ্য, উক্ত জায়গায় গাছ-গাছালী লাগিয়ে রাখতে পারে। তা থেকে যা আয় হবে সেই অর্থ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক উনার কাজে খরচ করতে হবে। তাছাড়া মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক উনার স্থানে অন্য কোনো কিছু করা জায়েয নেই। আর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক স্থানান্তরের নামে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক বন্ধ রেখে সম্মানিত মুসলমান উনাদেরকে সম্মানিত ছলাত আদায় করা থেকে বিরত রাখা সম্মানিত ও পবিত্র শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে সম্পূর্ণরূপে কাট্টা হারাম-নাজায়েয এবং কবীরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। না‘ঊযুবিল্লাহ!

এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

وَمَنْ اَظْـلَمُ مِـمَّنْ مَّنَعَ مَسٰجِدَ اللهِ اَنْ يُّذْكَرَ فِـيْـهَا اسْـمُهٗ وَسَعٰى فِـىْ خَرَابِـهَا اُولٰٓئِكَ مَا كَانَ لَـهُمْ اَنْ يَّدْخُلُوْهَا اِلَّا خَآئِفِيْـنَ لَـهُمْ فِـى الدُّنْـيَا خِزْىٌ وَّلَـهُمْ فِـى الْاٰخِرَةِ عَذَابٌ عَظِيْمٌ

অর্থ: “ওই ব্যক্তির চেয়ে বড় যালিম আর কে? যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারকসমূহে উনার যিকির মুবারক করতে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইসিম বা নাম মুবারক উচ্চারণ করতে বাধা দেয় এবং সেগুলোকে উজাড় বা বিরান করতে চেষ্টা করে। (অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ বন্ধ করে রাখে, হক্ব আদায় করে না, ভেঙ্গে ফেলে অর্থাৎ যথাযথ তা’যীম-তাকরীম মুবারক করে না,) তাদের জন্য ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায় অর্থাৎ খালিছ তওবা-ইস্তিগফার করা ব্যতীত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারকসমূহে প্রবেশ করা জায়িয নেই। তাদের জন্য রয়েছে ইহকালে লাঞ্ছনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা বাক্বারাহ্ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১১৪)

এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় বিশ্বখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ “তাফসীরে আহমদী” উনার ৫৫৬ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছেন,

اِنَّ هٰذِهِ الْاٰيَةَ تَدُلُّ عَلٰى اَنَّ هَدْمَ الْـمَسَاجِدِ وَتَـخْـرِيْـبَـهَا مَـمْنُوْعٌ وَكَذَا الْـمَنْعُ عَنِ الصَّلٰوةِ وَالْعِبَادَةِ وَاِنْ كَانَ مَـمْلُوْكًا لِّـلْمَانِعِ

অর্থ: “নিশ্চয়ই এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক ভাঙ্গা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ অর্থাৎ হারাম। অনুরূপভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক-এ সম্মানিত ছলাত আদায় এবং ইবাদত করতে নিষেধ করাও হারাম, যদিও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারকটি নিষেধকারীর অধীনে থাকে।” (তাফসীরে আহমদী ৫৫৬ নং পৃষ্ঠা)

‘দুরারুল হুক্কাম’ কিতাবে উল্লেখ রয়েছেন-

قَالَ حَضْرَتْ اَبُـوْ يُـوْسُفَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ هُوَ مَسْجِدٌ اَبَدًا اِلـٰى قِـيَامِ السَّاعَةِ لَا يَـعُوْدُ مِيْـرَاثًا وَلَا يَـجُوْزُ نَـقْلُهٗ وَنَـقْلُ مَالِهٖ اِلـٰى مَسْجِدٍ اٰخَرَ سَوَاءٌ كَانُـوْا يُصَلُّوْنَ فِيْهِ اَوْ لَا وَهُوَ الْفَتْـوٰى

অর্থ: “হযরত ইমাম আবূ ইউসূফ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক ক্বিয়ামত পর্যন্ত আবাদুল আবাদ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক হিসেবেই থাকবেন, কোনো উত্তরাধিকারীর অধিকারভুক্ত হবে না। আর উক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক স্থানান্তর করা এবং উনার সম্পত্তি অন্য কোনো মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক-এ স্থানান্তর করাও জায়িয হবে না, লোকজন সেখানে নামায পড়ুক অথবা না পড়–ক। এটাই হচ্ছে ফতওয়া।” সুবহানাল্লাহ! (দুরারুল হুক্কাম ২/১৩৫)

বিশ্বখ্যাত ফিক্বহের কিতাবসমূহে বর্ণিত রয়েছেন,

وَاِذَا بَـنٰـى مَسْجِدًا لَـمْ يَـزُلْ مِلْكُهٗ عَنْهُ حَتّٰـى يَـفْرِزَهٗ عَنْ مِلْكِهٖ بِطَرِيْقِهٖ وَيَاْذَنَ لِلنَّاسِ بِالصَّلٰوةِ فِيْهِ فَاِذَا صَلّٰى فِيْهِ وَاحِدٌ زَالَ عِنْدَ اَبِـىْ حَنِيْـفَةَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ مِلْكِهٖ

অর্থ: “যদি কেউ কোনো মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক নির্মাণ করে, তবে ততক্ষণ পর্যন্ত মালিকানা দূরিভূত হবে না, যতক্ষন পর্যন্ত সে উক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক রাস্তাসহ তার মালিকানা থেকে পৃথক করে লোকদেরকে ছলাত আদায় করার অনুমতি না দিবে। অত:পর যখন উক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক-এ একজন মুছল্লীও ছলাত আদায় করবে, তখন ইমামে আযম আবূ হানীফাহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মতে তার মালিকানা দূর হয়ে যাবে।” (হেদায়াহ্ ৩/২০, বিদায়াহ্ ১/১২৯, ইনায়াহ্ ৬/২৩৩, বিনায়াহ্ ৭/৪৫৩, লিসানুল হুক্কাম ১/২৯৫, আল লুবাব ফী শরহিল কিতাব ২/১৮৬ ইত্যাদি)

আরো বর্ণিত রয়েছেন-

وَقَالَ حَضْرَتْ اَبُـوْ يُـوْسُفَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ يَـزُوْلُ مِلْكُهٗ بِقَوْلِهٖ جَعَلْتُهٗ مَسْجِدًا

অর্থ: “আর হযরত ইমাম আবূ ইউসুফ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, তার এই কথার দ্বারা মালিকানা দূর হয়ে যাবে যে, আমি এটাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক বানিয়েছি।” (হেদায়াহ্ ৩/২০, বিদায়াহ্ ১/১২৯, ইনায়াহ্ ৬/২৩৩, তাবঈনুল হাক্বাইক্ব ৩/৩৩০, আল জাওহারাতুন নাইয়্যারাহ্ ১/৩৩৭, বিনায়াহ্ ৭/৪৫৪, লিসানুল হুক্কাম ১/২৯৫, আল বাহ্রুর রাইক্ব ৫/২৬৮ ইত্যাদি)

‘ফতওয়ায়ে আলমগীরী’ কিতাবের ২য় খণ্ড ৩৫৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছেন,

اَمَّا حُكْمُهٗ فَعِنْدَهُـمَا زَوَالُ الْـعَـيْـنِ عَنْ مِلْكِهٖ اِلَـى اللهِ تَـعَالـٰى

অর্থ: “হযরত ছাহেবাইন রহমতুল্লাহি আলাইহিমা উনাদের নিকট ওয়াক্ফের হুকুম হলো এই যে, ওয়াক্ফকৃত সম্পদের স্বত্ত্ব বা মালিকানা ওয়াক্ফকারীর অধিকারমুক্ত হয়ে তা মহান আল্লাহ পাক উনার হাক্বীক্বী মালিকানায় চলে যায় অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি মালিক হয়ে যান।”

‘শারহু যাদিল মুস্তাক্বনি’ কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,

اَلشَّخْصُ اِذَا اَوْقَفَ مَسْجِدًا خَرَجَ مِنْ مِلْكِهٖ حَتّٰـى صَاحِبُ الْاَرْضِ لَا يَسْتَطِيْعُ اَنْ يَّــتَصَرَّفَ فِيْهِ لِاَنَّهٗ خَرَجَ مِنْ مِلْكِـيَّـتِهٖ لِلّٰهِ {وَاَنَّ الْمَسَاجِدَ لِلّٰهِ} فَالْـمَسْجِدُ اِذَا اَوْقَفَ خَرَجَ عَنْ مِلْكِـيَّةِ صَاحِبِهٖ

অর্থ: “কোনো ব্যক্তি যখন কোনো মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক ওয়াক্বফ করে, তখন উক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক তার মালিকানা থেকে বের হয়ে যায়। এমনকি যে ব্যক্তি জায়গা দান করেছে, সে কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করারও ক্ষমতা রাখে না। কেননা উক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক তার মালিকানা থেকে বের হয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার মালিকানায় চলে গেছেন। (আর মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,) নিশ্চয়ই সমস্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারকসমূহ মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য। অর্থাৎ সমস্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারকসমূহ উনাদের মালিক হচ্ছেন স্বয়ং যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি। সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা জিন শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১৮) সুতরাং যখন কেউ কোনো মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক ওয়াক্বফ করে, তখন তা তার মালিকানা থেকে বের হয়ে যায়।”

দেওবন্দীদের আশরাফ আলী থানবী তার ‘বেহেশতী জেওর’ কিতাবের ৩য় খণ্ডের ৬৯ পৃষ্ঠায় বলেছে,

جس چیز کو  وقف کر دیا اب وه چیز اسکی نہی رہی اللہ تعالی کی ہو گئی اب اسکو بیچنا کسی کو دینا درست نہیں-

অর্থ: “কোনো জিনিস ওয়াক্বফ করার পর সেটা আর নিজের থাকে না, সেটা মহান আল্লাহ পাক উনার হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ! সেটা বেচা-কেনা করা বা কাউকে দান করা জায়েয নেই।” (বেহেশতী জেওর ৩/৬৯)

কাজেই এলাকাবাসী ও মুছল্লীদের জন্য ফরয হচ্ছে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক স্থানান্তরের নামে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক বন্ধ রাখার বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা এবং অতিশীঘ্রই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক খুলে দিয়ে সম্মানিত ছলাত আদায় করার যথাযথ ব্যবস্থা করা। অন্যথায় এলাকাবাসী এবং মুছল্লীসহ সংশ্লিষ্ট সকলেই কাট্টা যালিমদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে ইহকাল ও পরকালে কঠিন আযাব-গযবে গ্রেফতার হবে। না‘ঊযুবিল্লাহ! (তথ্যসূত্র: ১. মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, ২. মুসনাদে আহমদ, ৩. শরহুস সুন্নাহ্, ৪. শু‘আবুল ঈমান, ৫. ছহীহ ইবনে হিব্বান, ৬. হিলইয়াতুল আউলিয়া, ৭. মিশকাত শরীফ, ৮. শরহুল বুখারী, ৯. মিরক্বাত, ১০. তাফসীরে কুরতুবী শরীফ, ১১. দুররে মানছূর, ১২. আব্দুর রাজ্জাক্ব ১৩. ইবনে আবী হাতিম, ১৪. ত্ববারী, ১৫. তাফসীরে ইবনে কাছীর, ১৬. আল মুহাররুল ওয়াজীয, ১৭. তাফসীরে জালালাইন, ১৮. তাফসীরে সমরকন্দী, ১৯. তাফসীরে খাযিন, ২০. তাফসীরে বাগবী, ২১. ফাতহুল ক্বদীর, ২২. তাফসীরে কবীর, ২৩. তাফসীরে বায়যাবী, ২৪. তাফসীরে মাযহারী, ২৫. তাফসীরে মাওয়ারদী, ২৬. তাফসীরে রূহুল মা‘য়ানী, ২৭. তাফসীরে রূহুল বায়ান, ২৮. তাফসীরে আহমদী, ২৯. হেদায়াহ্, ৩০. বিদায়াহ্, ৩১. ইনায়াহ্, ৩২. বিনায়াহ্, ৩৩. লিসানুল হুক্কাম, ৩৪. আল লুবাব ফী শরহিল কিতাব, ৩৫. তাবঈনুল হাক্বাইক্ব, ৩৬. আল জাওহারাতুন নাইয়্যারাহ্, ৩৭. আল বাহ্রুর রাইক্ব, ৩৮. ফতওয়ায়ে আলমগীরী, ৩৯. দুর্রুল মুখতার, ৪০. দুরারুল হুক্কাম, ৪১. বেহেশতী জেওর, ৪২. ফতওয়ায়ে দেওবন্দ ইত্যাদি)

পরবর্তী সংখ্যার অপেক্ষায় থাকুন।

কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াস-এর দৃষ্টিতে প্রাণীর মুর্তি তৈরী করা ও ছবি আঁকা, তোলা, তোলানো, রাখা, রাখানো, দেখা, দেখানো হারাম নাজায়িয হওয়ার অকাট্য প্রমাণ ও তার সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ফতওয়া-১১

কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াস-এর দৃষ্টিতে প্রাণীর মুর্তি তৈরী করা ও ছবি আঁকা, তোলা, তোলানো, রাখা, রাখানো, দেখা, দেখানো হারাম নাজায়িয হওয়ার অকাট্য প্রমাণ ও তার সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ফতওয়া-১২

মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ, মহাসম্মানিত ইজমা শরীফ এবং মহাসম্মানিত ক্বিয়াস শরীফ উনাদের আলোকে- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড এবং তৎসংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে আখাছ্ছুল খাছ সম্মানিত বিশেষ ফতওয়া মুবারক (৩০তম পর্ব)

মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ, মহাসম্মানিত ইজমা শরীফ এবং মহাসম্মানিত ক্বিয়াস শরীফ উনাদের দৃষ্টিতে সম্মানিত ও পবিত্র ইসলামী মাস ও বিশেষ বিশেষ রাত ও দিন মুবারক উনাদের সম্মানিত আমল মুবারকসমূহ উনাদের গুরুত্ব, ফযীলত এবং বেদ্বীন-বদদ্বীনদের দিবসসমূহ পালন করা হারাম ও তার সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ফতওয়া (৫৭তম পর্ব)

মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ, মহাসম্মানিত ইজমা শরীফ ও মহাসম্মানিত ক্বিয়াস শরীফ উনাদের দৃষ্টিতে সম্মানিত ও পবিত্র মাযহাব চতুষ্ঠয় উনাদের মধ্যে যে কোন একটি সম্মানিত ও পবিত্র মাযহাব মানা ও অনুসরণ করা ফরয ও তার সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ফতওয়া-৭৫