খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইউস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩৪

সংখ্যা: ১৮৪তম সংখ্যা | বিভাগ:

ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর, ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে, আল্লাহ্ পাক-এর হাবীব-এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে যে খুশী প্রকাশ করা হয় সেটা হচ্ছে আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর অযুদ মুবারকের জন্য। উনার অযুদ মুবারক, অস্তিত্ব মুবারকের জন্য খুশী প্রকাশ করা হয় উনার আগমনের কারণে।

উনাকে তো আল্লাহ পাক সৃষ্টি করেছেন সৃষ্টির শুরুতেই।

اول ماخلق الله  نورى وكل شىء من نورى.

আল্লাহ পাক-এর হাবীব বলেছেন, “আল্লাহ পাক সর্বপ্রথম নূরে মুহম্মদী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সৃষ্টি করেছেন।”

কাজেই তিনিতো সৃষ্টি হয়েছেন সৃষ্টির শুরুতেই কোথায় ছিলেন তিনি?

يدور بالقدرة حيث شاء الله تعالى.

আল্লাহ পাক-এর হবীবকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল হে আল্লাহ পাক-এর হাবীব! আপনাকে যখন সৃষ্টি করা হলো তখনতো কিছুই সৃষ্টি করা হয়নি, আপনি তাহলে কোথায় ছিলেন? আল্লাহ পাক-এর হাবীব জবাব দিলেন দেখ, আল্লাহ পাক-এর কুদরতের মধ্যে আমি অবস্থান করতেছিলাম। এখনও আল্লাহ্ পাক-এর হাবীব আল্লাহ পাক-এর কুদরতের মধ্যে রয়েছেন, পরকালেও থাকবেন, অনন্তকাল ধরে অবস্থান করতেই থাকবেন। আল্লাহ পাক-এর হাবীব সবসময়ই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনন্তকাল ধরে আল্লাহ পাক-এর কুদরতের মধ্যে অবস্থান করবেন।

কাজেই, সেজন্য আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর অযুদ মুবারকের জন্য খুশী প্রকাশ করা; এটা যে কত মর্যাদা কত ফযীলতের কারণ সেটা মানুষ তার ভাষা দিয়ে বর্ণনা করতে পারবে না। এজন্য বলা হয়ে থাকে হযরত রাবেয়া বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহা সম্পর্কে বর্ণিত রয়েছে, উনি মক্কা শরীফ-এ গেলেন হজ্জ করতে। হজ্জ করতে গিয়ে তিনি কা’বা শরীফকে সম্বোধন করে বললেন, হে কা’বা! আমরা তো প্রতি বৎসর আসি, অনেক মানুষ এসে থাকে তোমার যিয়ারতের জন্য। তোমার যিয়ারতের জন্য অনেক লোক এসে থাকে আমরাও এসে থাকি বছর বছর। এক বৎসরে অনেক মানুষ এসে থাকে তোমার সাক্ষাতের জন্য, তোমার যিয়ারতের জন্য, তোমার মুহব্বতের জন্য। আচ্ছা তুমি বলোতো দেখি, তোমার প্রতি আসক্ত হয়ে আশিক হয়ে অনেকে আসে, আচ্ছা তুমি কার আশিক? হযরত রাবেয়া বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহা কা’বা শরীফকে জিজ্ঞাসা করলেন, হে কা’বা শরীফ! তুমি কার আশিক? কা’বা শরীফ জাওয়াব দিল আমিতো আল্লাহ পাক-এর আশিক। তখন কিতাবে বর্ণিত রয়েছে হযরত রাবেয়া বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহা আল্লাহ পাক-এর দিকে রুজু হলেন। তিনি রুজু হয়ে আল্লাহ পাককে জিজ্ঞাসা করলেন, হে বারে ইলাহী! আমরাতো কা’বা শরীফ-এর কাছে এসে থাকি যিয়ারতের জন্য আর কা’বা শরীফ-এর মুহব্বতে। এখন কা’বা শরীফ আপনার আশিক। এখন আপনাকে না পেলেতো আমাদের কামিয়াবী নেই। হে বারে ইলাহী! আমার জানার বিষয় রয়েছে আপনি কার আশিক? হযরত রাবেয়া বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহা আল্লাহ পাককে জিজ্ঞাসা করলেন, হে বারে ইলাহী! আপনি কার আশিক? আল্লাহ পাক জাওয়াব দিলেন, আমি হচ্ছি যিনি আমার আখিরী নবী, যিনি হাবীবুল্লাহ, যিনি নবীদের নবী, যিনি রসূলদের রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমি উনার আশিক। সুবহানাল্লাহ!। আল্লাহ পাক তিনি উনার হাবীব-এর আশিক এবং মা’শূক দু’টাই। আল্লাহ পাক-এর হাবীব বলেন যে, আল্লাহ পাক-এর হাবীব হচ্ছেন আল্লাহ পাক-এর আশিক। কাজেই আশিক এবং মা’শূক দু’টাই হচ্ছেন আল্লাহ পাক-এর হাবীব। এখন সেই আল্লাহ পাক-এর হাবীব আশিক এবং মা’শূক। এখন আল্লাহ পাক-এর যিনি আশিক, আল্লাহ পাক-এর যিনি মা’শূক তাহলে উনার কত মর্যাদা থাকবে?

এরপর বর্ণিত রয়েছে, যখন হযরত রাবেয়া বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহা আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর দিকে রুজু হলেন, রুজু হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, হে আল্লাহ্ পাক-এর হাবীব! আপনি কার আশিক? তখন তিনি বলেন, আমি হচ্ছি আমার উম্মতের আশিক। সুবহানাল্লাহ! আল্লাহ পাক-এর হাবীব উম্মতের কি করে ভালো হবে, নাজাত পাবে সে কোশেশই করেছেন। আল্লাহ পাক ওহী করেছেন, আল্লাহ পাক-এর হাবীব  সেটা পৌঁছিয়েছেন।

কাজেই, এখন আল্লাহ পাক-এর হাবীব এত মুহব্বত করে থাকেন আমাদেরকে। কিন্তু বান্দা সেটাতো বুঝতে পারে না, উম্মত সেটা বুঝতে পারে না; যারজন্য সে আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর হাক্বীক্বী তা’যীম-তাকরীম করতে ব্যর্থ হয়ে থাকে।

কাজেই, বান্দার দায়িত্ব হচ্ছে উম্মতের দায়িত্ব হচ্ছে সে যেভাবে আল্লাহ পাককে মুহব্বত করবে, তা’যীম-তাকরীম করবে আল্লাহ পাক হিসেবে; ঠিক একইভাবে আল্লাহ পাক-এর হাবীব হিসেবে আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে, নবীদের নবী হিসেবে, রসূলদের রসূল হিসেবে আল্লাহ পাক-এর হাবীবকেও সে মুহব্বত করবে, তা’যীম- তাকরীম করবে, ইজ্জত-সম্মান করবে। তাহলে তার জন্য কামিয়াবী রয়েছে। অন্যথায় সে যদি হাজারো ইবাদত-বন্দেগী করে, হাজারো কিছু সে করে কস্মিনকালেও সে আল্লাহ পাক-এর তরফ থেকে কোন নিয়ামত লাভ করেত পারবে না।

যেটা হাদীছ শরীফে ইরশাদ হয়েছে-

انما انا قاسم  والله يعطى

“আল্লাহ পাক দেন, আল্লাহ্ পাক-এর হাবীব সেটা বণ্টন করে থাকেন।”

কেউ যদি কোন কিছু হাছিল করতে চায় আল্লাহ পাক-এর যমীনে, কায়িনাতের মধ্যে, ইহকাল এবং পরকালের মধ্যে তাহলে একমাত্র আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর মাধ্যমে তাকে যেতে হবে। আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে ছাড়া কস্মিনকালেও কিয়ামত পর্যন্ত, অনন্তকাল ধরে, পরকালেও কেউ কোন কিছু হাছিল করতে পারবে না। আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর সাথে যে তায়াল্লুক রাখবে, নিসবত রাখবে, সম্পর্কে রাখবে সে-ই কিছু হাছিল করতে পারবে। এছাড়া কারো পক্ষে কিছু হাছিল করা সম্ভব নয়। আল্লাহ পাক-এর আশিক-মা’শূক আল্লাহ পাক-এর হাবীব স্বয়ং। আর আল্লাহ পাক আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে যে দায়িত্ব দিয়েছেন, যে সমস্ত নিয়ামত আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে দেয়া হয়েছে তিনি সেটার বণ্টনকারী। কাজেই বণ্টনকারী তিনি যাকে যেভাবে বণ্টন করবেন, যতটুকু দিবেন সে ততটুকুই পাবে। আর বণ্টকারীতো তাকেই দিবেন যার সাথে উনার তায়াল্লুক রয়েছে, নিসবত রয়েছে, সম্পর্ক রয়েছে।

কাজেই সেজন্য এটা বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ পাক-এর হাবীব-এর নিসবতে, তায়াল্লুকে যে যতটুকু থাকবে তার জন্য ঠিক ততটুকু ফযীলত, ততটুকু বুযুর্গী এবং সে ততটুকু আল্লাহ পাক-এর মুহব্বত-মা’রিফাত হাছিল করবে, আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর তাওয়াজ্জুহ, যিয়ারত, মুহব্বত হাছিল করতে পারবে। অন্যথায় হাজারো কোশেশ করলেও সে কিছ্ইু হাছিল করতে পারবে না।

আবূ জাহিল, আবূ লাহাব, উত্বা, শাইবা, মুগীরা এক আল্লাহ পাককে মানতে তারাও রাজি ছিল, কিন্তু আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে মানতে তারা রাজি হয়নি। যারজন্য তারা আল্লাহ পাককে মানতে পারেনি। আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে না মানার কারণে তাদের ইহকাল পরকাল বরবাদ হয়ে গেছে। আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে  না মানার কারণে তাদের সব ধ্বংস হয়ে গেছে। কাজেই এখন পর্যন্ত, কিয়ামত পর্যন্ত যত মাখলূক, জিন-ইনসান আসবে তারা যদি আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে তা’যীম-তাকরীম না করে, না মানে যথাযথভাবে আল্লাহ পাককে তারা মানতে পারবে না। কারণ আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে  মুহব্বত না করলে আল্লাহ পাক তাকে মুহব্বত দান করবেন না।  কস্মিনকালেও দান করবেন না। কখনই সে পাবে না। আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর মুহব্বত-এর মাধ্যম দিয়েই তাকে আল্লাহ পাক-এর কাছে যেতে হবে। আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে ব্যতীত কারো পক্ষেই আল্লাহ পাক-এর কাছে যাওয়া সম্ভব নয়। কস্মিনকালেও সেটা সম্ভব নয়। সেটাইতো আল্লাহ পাক বলে দিয়েছেন কুরআন শরীফে-

قل ان كنتم تحبون الله فاتبعونى يحببكم الله ويغفر لكم ذنوبكم والله غفور رحيم.

আল্লাহ পাক এ আয়াত শরীফে স্পষ্টভাবে বলেন- “হে হাবীব! আপনি বলে দিন, সত্যিই তোমরা যদি আল্লাহ্ পাক-এর মুহব্বতের দাবিদার হয়ে থাকো আমার রসূলকে  ইত্তিবা করো। আমার রসূলকে ইত্তিবা করলেই আমি মুহব্বত করবো। গুনাহ-খতা মাফ করবো, আমি দয়ালু হবো।

আর আমার রসূলকে ইত্তিবা না করলে, আমার রসূল-এর সাথে তায়াল্লুক-নিসবত-সম্পর্ক স্থাপন না করলে আমি কাউকে মুহব্বত করবো না, কারো গুনাহ-খতা মাফ করবো না, কারো প্রতি দয়ালু হবো না। আল্লাহ পাক স্পষ্ট কুরআন শরীফে বলে দিয়েছেন, যে যত বেশি আল্লাহ্ পাক-এর হাবীব-এর সাথে তায়াল্লুক রাখবে, নিসবত রাখবে, সম্পর্ক রাখবে আল্লাহ পাক তাকে ততটুকু মুহব্বত করবেন, তার ঠিক ততটুকু গুনাহ-খতা ক্ষমা করবেন আর ঠিক ততটুকু আল্লাহ পাক দয়ালু হবেন। সুবহানাল্লাহ!

কাজেই এখন সমস্ত বান্দা, সমস্ত উম্মতের কর্তব্য হচ্ছে আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে মুহব্বত করা, বেশি বেশি ইতায়াত করা, অনুসরণ করা, মুহব্বত করা তায়াল্লুক রাখা, নিসবত রাখা, সম্পর্ক স্থাপন করা। যে যত বেশি তায়াল্লুক স্থাপন করতে পারবে আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর সাথে তার জন্য ঠিক ততটুকু কামিয়াবী রয়েছে। অন্যথায় কস্মিনকালেও কিছু হাছিল করতে পারবে না।

সেটাই বলা হয়েছে, আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর আগমনের দিনটাকে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ আমরা নাম দিয়েছি অর্থাৎ সমস্ত ঈদের ঈদ, শ্রেষ্ঠ ঈদ হচ্ছে আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর আগমনের দিন। সবচেয়ে বেশি খুশি প্রকাশ করার দিন হচ্ছে সেই দিন। আর সেই দিন যে যত বেশি খুশি প্রকাশ করতে পারবে তার জন্য তত বেশি কামিয়াবী রয়েছে। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আল মালিক, আল মাখদূম, কুতুবুল আলম, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াত, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, ইমামুল আইম্মাহ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াজ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (২৬)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৮

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৯

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আল মালিক, আল মাখদূম, কুতুবুল আলম, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াত, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, ইমামুল আইম্মাহ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াজ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (২৫)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩০