খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র- ইসলামী শরীয়ত উনার হুকুম মোতাবেক খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির। যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত ইসলামী শরীয়ত উনার হুকুম মোতাবেক খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির। যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত (যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি) তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন। এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

সংখ্যা: ২৯৭তম সংখ্যা | বিভাগ:

(কাদিয়ানী রদ!)

(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়েখ মুহম্মদ রুহুল আমীন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত ‘কাদিয়ানী রদ’ কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খন্ডে সমাপ্ত)। আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ পত্রিকায় ইতিপূর্বে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করেছি। পাঠকদের অনুরোধে তা পুনরায় প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যাতে কাদিয়ানীসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের অনুসারীদের ঈমান আক্বীদার হিফাযত হয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন। আমীন!

যদিও তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষ্যণীয়।

মির্জা গোলাম প্রতিশ্রুত মাহদী

হতে পারে কিনা?

(পূর্ব প্রকাশিতের পর)

জাল হাদীছগুলির মধ্যে দাখিল করা নিতান্ত দুরাদৃষ্ট ও ভ্রম হবে। এটা অব্যক্ত নয় যে, হযরত ঈসা ইবনে মারইয়াম আলাইহিস সালাম আগমনসূচক ভবিষ্যদ্বানী প্রথম শ্রেণীর ভবিষ্যদ্বানী, এটা সকলেই একবাক্যে স্বীকার করে নিয়েছেন। এত প্রমাণকে অগ্রাহ্য করা এবং সমস্ত পবিত্র হাদীছ শরীফকে জাল বলা, তাদের কাজ যাদেরকে মহান আল্লাহ পাক তিনি দ্বীন ও সত্য বুঝার একটু জ্ঞানও প্রদান করেননি।”

এখন আমরা কাদিয়ানি সম্প্রদায়কে জিজ্ঞাসা করি, তোমাদের পীর মির্জা কাদিয়ানী হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম সংক্রান্ত মুতাওয়াতির হাদীছ শরীফগুলোকে জাল বলেছে, তার দ্বীন ও সত্য প্রাপ্তির জ্ঞান আছে কি? হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম উনার মুতাওয়াতির ভবিষ্যদ্বাণী ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, তাবিয়ীন, তাবে-তাবিয়ীনগণের সময়েই সমস্ত ইসলাম রাজ্যে পরিব্যপ্ত হয়ে পড়েছিল এবং উনাদের সর্বসম্মত মত বলে গৃহীত হয়েছে, অন্যথায় নানা দেশে নানা সময়ে মাহদী হওয়ার দাবিদারগণের সৃষ্টি হতো না, মির্জা কাদিয়ানী এইরূপ ভবিষ্যদ্বাণীকে জাল দাবি করে ভ্রান্তি ও দুরাদৃষ্টির নিম্নস্তরে উপস্থিত হয়েছে কিনা? মির্জা কাদিয়ানী দাবি করেছে যে, মাহদী সংক্রান্ত হাদীছ শরীফগুলো ছহীহ বুখারী ও মুসলিম শরীফে নাই, এজন্য তৎসমস্ত জইফ কিংবা জাল, এটা তার বাতিল দাবি।

মোকাদ্দমায় শেখ আবদুল হক, ৭ পৃষ্ঠা;-

الاحاديث الصحيحة لـم تنحصر فى صحيحيى البخاري ومسلم ولم يستوعبا الصحاح كلها بل هما منحصر ان فيى الصحاح قال البخاريى ما اوردت فيى كتابيى هذا الا ما صح ولقد تركت كثيرا من الصحاح وقال مسلم الذى اوردت فى هذا الكتاب من الاحاديث صحيح ولا اقول ان ما تركت ضعيف

বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফের হাদীছ শরীফগুলির একমাত্র তুলাদন্ড নয় এবং উভয়ে যাবতীয় ছহীহ হাদীছ শরীফ লিপিবদ্ধ করেননি, বরং উভয় কিতাবে ছহীহ হাদীছ শরীফ লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। বুখারী বলেছেন, আমি আমার এই কিতাবে ছহীহ হাদীছ শরীফ ব্যতীত উল্লেখ করিনি। নিশ্চয়ই আমি বহু ছহীহ হাদীছ শরীফ লিপিবদ্ধ করিনি। মুসলিম বলেছেন, আমি এই কিতাবে যে হাদীছ শরীফগুলো উদ্ধৃত করেছি, তৎসমস্ত ছহীহ, আমি এটা বলি না যে, যে হাদীছ শরীফ আমি ত্যাগ করেছি, তা জঈফ।”

(কাদিয়ানী রদ!)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র ইসলামী শরীয়ত উনার হুকুম মোতাবেক খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির। যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত। (যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি) তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩দিন। এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড