নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা বিরোধী তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা সমস্ত উম্মতের জন্য ফরযে আইন

সংখ্যা: ২৯৮তম সংখ্যা | বিভাগ:

মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,

عَنْ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ اَلْاِمَامِ الثَّانِىْ مِنْ اَهْلِ بَيْتِ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا يُبْغِضُنَا وَلَا يَحْسُدُنَا اَحَدٌ اِلَّا ذِيْدَ عَنِ الْـحَوْضِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ بِسِيَاطٍ مِّنْ نَّارٍ

অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি যারা বিদ্বেষ পোষণ করবে, উনাদের বিরোধীতা করবে, ক্বিয়ামতের দিন তাদেরকে আগুনের দোররা দ্বারা প্রহার করে সম্মানিত হাউযে কাওছার মুবারক থেকে তাড়িয়ে দেয়া হবে।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (আল মু’জামুল আওসাত্ব ৩/৩৯, মাজমাউয যাওয়ায়িদ ৯/১৭২, তাফসীরে দুররে মানছূর ১৩/৫১, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ১১/৮, আছ ছওয়াইকুল মুহরিক্বাহ্ ২/৫০৪ ইত্যাদি)

শুধু তাই নয়; মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা শত্রু, তাদের বিরুদ্ধে যারা যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে, তাদেরকেও সম্মানিত হাউযে কাওছার মুবারক উনার পানি দেয়া হবে না। না‘ঊযুবিল্লাহ!

এই সম্পর্কে একখানা ঘটনা মুবারক- এক বুযূর্গ ব্যক্তি তিনি নিজে বর্ণনা করেন যে, তিনি একবার স্বপ্নে দেখলেন, কিয়ামত কায়েম হয়ে গেছে। উনি হাশরের ময়দানে আছেন। উনার অনেক পিপাসা লেগেছে। উনি পানি খুঁজতেছেন। পানি পাবেন কোথায়? কে দিবে পানি? উনি চিন্তা করলেন, তাহলে সম্মানিত হাউযে কাওছার মুবারক উনার কাছে যাই। সেখানে গেলে যদি পানি পাওয়া যায়। উনি সম্মানিত হাউযে কাওছার মুবারক উনার কাছে আসলেন। এখানে এসে দেখেন সম্মানিত হাউযে কাওছার মুবারক উনার পানি বন্টনকারী হচ্ছেন- সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা। আর মালিক হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। ঐ বুযূর্গ ব্যক্তি (ওলীআল্লাহ) উনি উনাদের কাছে গিয়ে বললেন, আমাকে দয়া করে পানি দান করুন। আমার তো পিপাসা লেগেছে। উনারা কোনো গুরুত্বই দিলেন না, বুযূর্গ ব্যক্তির কোনো কথাই শুনলেন না। এরপর বুযূর্গ ব্যক্তি অনেক কাকুতি-মিনতি করলেন। কিন্তু উনারা কোনো গুরুত্ব দিলেন না। যখন সেই বুযূর্গ ব্যক্তি দেখলেন যে, এখানে তো কাজ হবে না। পানি তো পাওয়া যাবে না। তাহলে কী করা যেতে পারে? তখন ঐ বুযূর্গ ব্যক্তি চিন্তা করলেন, তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে যাই। উনি তো রহমাতুল্লিল আলামীন, যদি উনি দয়া করে পানি দেন। ঐ বুযূর্গ ব্যক্তি বললেন, আমি গিয়ে দেখলাম সম্মানিত হাউযে কাওছার মুবারক উনার এক পাশে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক এনেছেন। উনি এক জায়গায় একটা আসন মুবারক-এ বসে আছেন।’ আমি সালাম দিলাম। সালাম দিয়ে বললাম, ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমার তো অনেক পিপাসা লেগেছে। আমি সম্মানিত হাউযে কাওছার মুবারক উনার পানি চেয়েছিলাম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের নিকট। কিন্তু উনারা আমাকে পানি দেননি। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুনলেন। শুনে বুযূর্গ ব্যক্তির দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘তোমাকে কি করে পানি দেওয়া যেতে পারে? অর্থাৎ তোমাকে পানি দেওয়া যাবে না। কারণ তোমার একটা প্রতিবেশী রয়েছে, সে ইমামুল আউওয়াল হযরত কার্রামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার শত্রু, উনার বিদ্বেষী। সে উনার বিরুদ্ধে নানা চূ-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করে থাকে, উনার শান-মান মুবারক উনার খেলাফ কথা-বার্তা বলে থাকে। তুমি তার কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করোনি। কেন তুমি তার ব্যবস্থা নিলে না? এখন তুমি সম্মানিত হাউযে কাওছার মুবারক উনার পানি পাবে না।’

ঐ বুযূর্গ ব্যক্তি বললেন, ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি তার বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নিব; সে তো একটা গুন্ডা প্রকৃতির লোক। আমি কিছু বলতে গেলে সে আমাকে শহীদ করে ফেলবে। এজন্য আমি কিছু বলতে পারি না। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি বললেন, ঠিক আছে। তাহলে এক কাজ করো। উনি নিজ থেকে একটা ছুরি মুবারক দিয়ে আমাকে বললেন, ‘তুমি এই ছুরি মুবারকটা নিয়ে এখনই যাও। যেয়ে ঐ লোকটাকে হত্যা করে আসো। তাকে যদি হত্যা করে আসতে পারো, তাহলে তোমাকে সম্মানিত হাউযে কাওছার মুবারক উনার পানি দেওয়া হবে।’ ঐ বুযূর্গ ব্যক্তি বলেন, ‘আমি তখন ছুরিটা নিলাম। নিয়ে কুদরতীভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রহমত মুবারক-এ আমি ঐ লোকের বাড়িতে পৌঁছলাম। পৌঁছে তাকে ঘুমন্ত অবস্থায় দেখেছি। তখন আমি তাকে উক্ত ছুরি মুবারক দিয়ে জবেহ করে দিয়েছি, হত্যা করে ফেলেছি। কিন্তু ছুরি মুবারকটা ওখানে ফেলে এসেছি। তাকে হত্যা করার সময় কয়েক ফেঁাটা রক্তের ছিটা আমার কাপড়ে লেগেছিল। আমি তাকে হত্যা করে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক-এ এসে বলেছি, ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি ঐ কাফিরটাকে হত্যা করে এসেছি।’ তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, ‘ঠিক আছে; যাও। এখন তোমাকে সম্মানিত হাউযে কাওছার মুবারক উনার পানি দেওয়া হবে।’ বুযূর্গ ব্যক্তি বলতেছেন, ‘আমাকে তখন এক পেয়ালা সম্মানিত হাউযে কাওছার মুবারক উনার পানি দেওয়া হলো। আমি পান করেছি কিনা আমার স্মরণ নেই।’ আমার ঘুম ভেঙ্গে গেলো। তখন আমি শুনলাম, অনেক হই চই হচ্ছে বাহিরে! কিসের হই চই হচ্ছে? কিছুক্ষণ পর সংবাদ পেলাম আমার প্রতিবেশী ঐ গুন্ডা প্রকৃতির লোকটাকে হত্যা করা হয়েছে। কে হত্যা করেছে? কারা হত্যা করেছে? অনেক লোকজন জমা হয়েছে। এরপর পুলিশ এসে সন্দেহ করে আশেপাশের কিছু লোকজনকে গ্রেফতার করে নিয়ে গেলো। সেই বুযূর্গ ব্যক্তি তিনি বললেন, ‘আমার হঠাৎ স্মরণ হলো স্বপ্নের কথা। তারপর যেয়ে দেখতে পেলাম, সত্যিই আমিই এই লোকটাকে হত্যা করেছি। আমি যেই ছুরি মুবারক দিয়ে তাকে হত্যা করেছি, সেই ছুরি মুবারকটা সেখানে পড়ে রয়েছেন।’

 তখন বুযূর্গ ব্যক্তি চিন্তা করলেন, যাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে এরা তো আসলে দোষী না। তারপর তিনি পুলিশ প্রধানের কাছে গিয়ে বললেন, আমার একটা জরুরী কথা আছে। আপনাকে একা একা বলতে হবে। ঐ পুলিশ প্রধানও ছিলেন একজন আল্লাহওয়ালা লোক। তিনি বললেন, ঠিক আছে। তিনি সব লোক কামরা থেকে বের করে দিয়ে বললেন, কী কথা? বুযূর্গ ব্যক্তি বললেন, এই লোকটাকে তো আমি হত্যা করেছি। পুলিশ তখন বললেন, বলেন কি? আপনি বুযূর্গ লোক আপনি হত্যা করেছেন? বুযূর্গ ব্যক্তি বললেন, হ্যঁা। পুলিশ বললেন, কেন হত্যা করেছেন? বুযূর্গ ব্যক্তি বললেন, ‘এই ব্যক্তি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার বিদ্বেষী ছিল। যার কারণে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আদেশ মুবারক করেছেন তাকে হত্যা করার জন্য এবং তাকে হত্যা করার জন্য আমাকে একটি ছুরি মুবারক দিয়েছেন। আমি সেই ছুরি মুবারক দিয়ে তাকে জবেহ করেছি, হত্যা করেছি। কাজেই যাদেরকে আপনি গ্রেফতার করছেন এরা কেউ দোষী না।’ এটা শুনে সেই পুলিশ প্রধান বললেন, ‘আপনি খুব উত্তম কাজ করছেন। আপনি চলে যান, অসুবিধা নেই। যাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে, আমি এদেরকে এখনই ছেড়ে দেয়ার ব্যবস্থা করতেছি। তখন তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হলো।” সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! (মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক থেকে সংকলিত)

এখন বলার বিষয় হচ্ছে যদি ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার বিরোধীকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ না করার কারণে সম্মানিত হাউযে কাওছার মুবারক উনার পানি না পাওয়া যায়, তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনাদের, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আবনাউ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা বিরোধী তাদের বিরুদ্ধে যদি যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হয় বা উনাদের বিরুদ্ধে যত অশ্লীল-অশালীন ও কুফরী কথাবার্তা এই বিগত ১৪শত বৎসরে বিভিন্ন কিতাবাদিতে লেখা হয়েছে এবং বর্তমানেও বিভিন্ন কিতাবাদি, পত্রপত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখা হয়েছে এবং হচ্ছে, সেগুলো যদি খণ্ডিয়ে দেয়া না হয় এবং এগুলোর যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হয়, তাহলে সম্মানিত হাউযে কাওছার মুবারক উনার পানি পাওয়া যাবে কি? কস্মিনকালেও নয়।

তাই প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ঈমানী দায়িত্ব ও ফরযে আইন হচ্ছে এই বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানার্থে সেই তাওফীক্ব দান করুন। আমীন!

-মুহম্মদ আল আমীন।

আল হাদ্বির ওয়ান নাযির, ছাহিবু লাওলাক, ছাহিবু ক্বাবা ক্বাওসাইনি আও আদনা, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া সব

সম্মানিত ও পবিত্র সূরা তাহরীম শরীফ উনার শানে নুযূলকে কেন্দ্র করে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছানিয়াহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ কুফরী বক্তব্য ও তার খণ্ডনমূলক জবাব

মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে খরচ করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক

সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুননাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শারে’ বা সম্মানিত শরীয়ত প্রণেতা

বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, মুসনাদে আহমদসহ অন্যান্য কিতাবে বর্ণিত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সতর মুবারক সংশ্লিষ্ট মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব